খেলাধুলা প্রত্যেকটি মানুষের জন্য অপরিহার্য,
খেলাধুলা মানুষের শারীরিক মানসিক বিকাশ ঘটায়,
এবং সামাজিক গুণাবলী অর্জন সাহায্য করে,
খেলাধুলার মূল লক্ষ্য হচ্ছে শারীরিক ও মানসিক বিকাশের পাশাপাশি চিত্ত বিনোদনের মাধ্যমে আনন্দ লাভ করা,
খেলাধুলা শরীর এবং মনকে সতেজ রাখেk
এবং সংগঠনের সাথে সাথে সুন্দর করে চরিত্র গঠনে সহায়তা করেk
দলীয় অনুগত আইন মেনে চলা,
নেতার নির্দেশ পালন করা শৃঙ্খলা বোধ সম্পন্ন রাখাk
ইত্যাদি কার্যাবলী গুণাবলি অর্জন করার,
মাধ্যমে সুনাগরিক হিসেবে গড়ে উঠতে,
খেলাধুলার সাহায্য করে.
ব্যক্তিগত খেলাধুলা ক্রিয়া প্রদর্শনের মাধ্যমে এতলেটিক সাঁতার খেলাধুলা হচ্ছে
প্রত্যেকটি মানুষের শারীরিক গঠনের জন্য একটি বিশেষ ভূমিকা পূর্ণ
অবদান এর মাধ্যমে
মানুষ বাঁচার তাগিদে দৌড়া গ্রহণ করত
মানব সমাজের বিবর্তন খেলাধুলা নিক্ষেপ চিত্তবিনোদন
ব্যক্তিগত ক্রিয়াকৌশল প্রদর্শনী অন্যতম মাধ্যম হিসেবে
বিবেচিত হয়ে আসছে কলা-কৌশল আইন-কানুনের তেমন
কোন প্রয়োজন ছিল না পরবর্তীতে সুষ্ঠু গঠনের চিত্র
বিনোদন অন্যতম মাধ্যম সাঁতারের খেলাধুলা ফুটবল খেলা
ক্রিকেট খেলা সহ নানা ধরনের খেলা মানুষের সুস্বাস্থ্য গঠন
ব্যক্তিগত নৈপুণ্য প্রদর্শন করে বৃদ্ধির মাধ্যমে শারীরিক নাগরিক হিসেবে
গড়ে তুলতে সমাজে বসবাস করার জন্য এটি বিশেষ ভূমিকা পালন করে
খেলাধুলা এবং চিত্তবিনোদন এর মাধ্যমে মানুষ তার ব্যক্তিগত
জীবন এবং তার জীবন ব্যবস্থা গড়ে তুলতে পারে।
খেলাধুলা করার মাধ্যমে একটি মানুষের প্রথম অবস্থা থেকে
একটি শিশু বড় হয়ে যখন যুবক বয়সে হয় তারপর যখন
বৃদ্ধ বয়স হয় তখন তার মধ্যে যে পরিবর্তনগুলো উপলব্ধি
করা হয় সেগুলো খেলাধুলার মাধ্যমে তার দেহের সকল
অংশগুলো শক্তিশালী হয় এবং তার ক্ষয়প্রাপ্ত হাড় গুলো
অনেক মজবুত হয়ে থাকে খেলাধুলার মাধ্যমে প্রত্যেকটা
লোকের উচিত খেলাধুলা করে নিজেকে গঠন করে রাখা
কেননা এর মাধ্যমে পরবর্তী জীবনে তার বিশেষ
ভূমিকা পালন করতে পারবে এই খেলাধুলো